অনলাইন ডেস্ক ঃ
- সরকার, নিয়ন্ত্রক সংস্থা, মালিক সমিতির দিক থেকে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারির পাশাপাশি আজও মঙ্গলবারও বাসে খেয়ালখুশিমতো বাড়তি ভাড়া আদায় করা হয়েছে। বাস্তবে ‘কঠোর ব্যবস্থা’ নিতে দেখা যায়নি কাউকে।
- জরিমানায় সীমাবদ্ধ ছিল যাবতীয় তৎপরতা। জনবল সংকটে থাকা বিআরটিএর কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার সামর্থ্য কতটুকু- তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। ভাড়া নৈরাজ্য ঠেকাতে এসব হুঁশিয়ারি লোক দেখানো কিনা, ঘুরেফিরে সে কথাই আসছে আলোচনায়।
- সারাদেশের ৪৮ লাখ নিবন্ধিত গাড়ি দেখভালের দায়িত্ব বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) হাতে। আইন মেনে গাড়ি না চললে শাস্তি দিতে ঢাকা মহানগরে ৯ জন এবং চট্টগ্রাম মহানগরে দু’জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রয়েছেন সংস্থাটির। মহানগরের সীমানার বাইরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় কিংবা সড়কের অন্যান্য নিয়ম ভেঙে শাস্তি দিতে পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের ওপর নির্ভর করতে হয় তাদের।
- বুধবার সারা সকাল রাজধানী জুড়েই ভাড়া নিয়ে যাত্রী ও পরিবহনের চালক-কন্টাক্টরের মধ্যে বাকবিতন্ডা লক্ষ্য করা গেছে। এমন অবস্থা থেকে উত্তরনের জন্য একটি সমঝোতামূলক পরিবেশ প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।