জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর পর বাস-ট্রাক চলাচল বন্ধ হলেও স্বাভাবিক ছিল লঞ্চ চলাচল। এবার বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সেটাও। শুক্রবার সকাল থেকে সড়ক যানগুলো চলাচল বন্ধ হয়ে গেলেও দুর্ভোগ মেনে সদরঘাটে এসে লঞ্চে উঠছিলেন যাত্রীরা।
জানা যায় শনিবার সকাল থেকেও সদরঘাট থেকে মোট ৩০টি লঞ্চ ছেড়ে গিয়েছিল বিভিন্ন গন্তব্যে। আরও ৩৫টি লঞ্চ পল্টুনে ছিল। কিন্তু বিকেলে লঞ্চগুলো পন্টুন থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়।
রিয়াদ-৪ লঞ্চের মালিক মামুনুর রশিদ জানান, ভাড়া না বাড়ালে লঞ্চ চালানো সম্ভব নয়। তাই সব মালিক লঞ্চ না চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে এটা মালিক সমিতির সিদ্ধান্ত নয় বলে জানান তিনি। এ বিষয়ে মালিক সমিতির কারও এখনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
গত ৪ নভেম্বর ডিজেলের দাম ২৩ শতাংশ বাড়িয়ে দেয় সরকার। যার ফলে ৫ নভেম্বর শুক্রবার থেকে ধর্মঘট শুরু করে বাস ও ট্রাক মালিক ও শ্রমিক সংগঠনগুলো। এতে জনদুর্ভোগ চরমে উঠেছে।