রাজধানীসহ সারাদেশে বিভিন্ন নিত্য পণ্যের দাম ক্রমেই বেড়ে চলেছে। সাধারণ মানুষ আয়ের সাথে ব্যয়ের সমন্বয় করতে হিমসিম খাচ্ছেন। আজকে রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেলো ব্রয়লার মুরগি ও ডিমের দাম হঠাৎ আবার বেড়ে গেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে বেড়েছে ৩০ টাকা পর্যন্ত। রাজধানীর বাজারগুলোয় প্রতিকেজি ১৮৫ টাকাও নেওয়া হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগেও যা ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকার মধ্যে ছিল। আর ডজনপ্রতি ফার্মের ডিমের দাম ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায়। ব্যবসায়ীরা বলছেন, শীতে ব্রয়লার মুরগি ও ডিমের সরবরাহ কমে যায়। এ কারণে মুরগি ও ডিমের দাম বেড়ে গেছে।
ব্রয়লার মুরগি ও ডিমের দাম হঠাৎ আবার বেড়ে গেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে বেড়েছে ৩০ টাকা পর্যন্ত। রাজধানীর বাজারগুলোয় প্রতিকেজি ১৮৫ টাকাও নেওয়া হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগেও যা ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকার মধ্যে ছিল। আর ডজনপ্রতি ফার্মের ডিমের দাম ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায়। ব্যবসায়ীরা বলছেন, শীতে ব্রয়লার মুরগি ও ডিমের সরবরাহ কমে যায়। এ কারণে মুরগি ও ডিমের দাম বেড়ে গেছে।
মসুর ডালের বাজারও চড়া। ছোট দানার মসুরের কেজি ১৪০ টাকায় ঠেকেছে। মাঝারি ও বড় দানার মসুর পাওয়া যাচ্ছে ৯৫ থেকে ১২০ টাকায়।
মাছের বাজারেও স্বস্তি নেই। যেসব চাষের মাছের দাম বছরজুড়ে স্থিতিশীল থাকে, সেগুলোর দামও বেড়েছে। তেলাপিয়া সাধারণত ১৫০ থেকে ১৮০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়; এখন তা ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। একই অবস্থা পাঙ্গাসেও। কুচো চিংড়ির কেজি ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা।
এবারের পুরো শীত মৌসুমে সবজির দাম খুব একটা কমেনি। দু-চার টাকা বাঁচাতে ফুটপাত থেকে সবজি কিনে খাচ্ছেন অল্প আয়ের মানুষ।
বাজারে বেশিরভাগ সবজির দাম এখনো ৪০ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে। কাঁচামরিচের কেজি ১২০ থেকে ১৪০ টাকা, সপ্তাহখানেক আগে যা ১০০ টাকার নিচে ছিল।
এদিকে পেঁয়াজের কেজি ৩৫ থেকে ৪০ টাকার মধ্যে থাকলেও রসুনের দাম কেজিতে ৩০ টাকা বেড়েছে। আমদানি করা রসুনের কেজি এখন ১৮০ থেকে ২০০ টাকা। সপ্তাহ দুয়েক আগে ছিল ১৫০ থেকে ১৭০ টাকার মধ্যে। খোলা চিনির কেজি ১১৫ থেকে ১২০ টাকা।