নিজস্ব প্রতিনিধি:
অতিরিক্ত ওজন কারও কাম্য নয়। অনেকেই আছেন, যাঁরা ওজন কমানোর জন্য অনেক টাকা খরচ করেও নিজেদের ফিট রাখতে পারছেন না। অনেকেরই আবার নির্দিষ্ট কোনো চাকরির জন্য ওজন কমানো দরকার পড়ে। অনেক সময় বিশেষ অস্ত্রোপচারের আগে জরুরি ভিত্তিতে রোগীর ওজন কমানোর দরকার পড়ে।
নিজেকে সম্পূর্ণ সুস্থ রাখতে ফিট থাকা অত্যন্ত জরুরি। তাই ওজন হ্রাস করা প্রয়োজন। চলুন জেনে নেই ওজন হ্রাস করার ৩০টি স্থায়ী উপায়-
১. প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন।
২. অল্প অল্প করে দৈনিক ৫ বার আহার করুন।
৩. প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ফল ও সবজি অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৪. প্রতিদিন ওজন মাপুন।
৫. বাড়িতে একটি খাদ্য সম্পর্কিত পত্রিকা রাখুন।
৬. বাড়িতে সমস্ত অস্থাস্থ্যকর স্ন্যাকস বাদ দিন।
৭. শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর খাবার মজুদ করুন।
৮. বন্ধুদের সাথে একটি ফিটনেস গ্রুপ গঠন করুন।
৯. বাড়িতে খাওয়ার চেষ্টা করুন।
১০. গামলায় খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা দূর করুন।
১১. ডেজার্টের আগে অন্যান্য স্বাস্থ্যকর খাবার দিয়ে টেবিলটি পূরণ করুন।
১২. দৈনন্দিন কাজ সঠিকভাবে করুন।
১৩. টিভি দেখার সময় খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
১৪. বিভিন্ন কর্মকান্ডে নিয়োজিত থাকুন।
২৫. তৈরি খাবার খাবেন না।
১৬. খাওয়ার আগে চিন্তামুক্ত এবং শিথিল হন।
১৭. সকালে একটি উচ্চ ফাইবার যুক্ত নাস্তা করুন।
১৮. একটি পেডোমিটার কিনুন এবং ব্যবহার করুন।
১৯. প্রতিদিন ৩০ মিনিট হাঁটুন।
২০. সব রকমের খাদ্যবস্তু সম্বলিত সাপ্তাহিক খাদ্য রুটিনের পরিকল্পনা করুন।
২১. উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।
২২. অখাদ্য বাসি পচা খাবার থেকে নিজেকে সবসময় দূরে রাখুন।
২৩. অনলাইন ‘ওজন গ্রুপ’ এর সাথে বন্ধুত্ব করুন।
২৪ নীল জামা পরুন, নীল ক্ষুধা কমায়।
২৫. বড় প্লেট ফেলে দিন।
২৬. ঢিলেঢালা পোশাক পরা এড়িয়ে চলুন।
২৭. আয়না রাখুন সফলতাটুকু অবোলকনের জন্য।
২৮. প্রতি বছর আপনার রক্তের চর্বির মাত্রা জানুন।
২৯. মাখন তেল এবং ঘি খাবেন না।
৩০. প্রচুর ক্যালসিয়াম খান কারণ ক্যালসিয়াম ক্ষুধা কমায়।